দৈনন্দিন জীবনে খুব উপকারি ৩০ টি টিপস... প্রাত্যাহিত জীবনযাপনে ছোট ছোট কিছু পরামর্শ বা টিপস - raselscb

728x90 AdSpace

Trending
Powered by Blogger.

অন্যান্য, OTHER

Loading...
Saturday, December 12, 2015

দৈনন্দিন জীবনে খুব উপকারি ৩০ টি টিপস... প্রাত্যাহিত জীবনযাপনে ছোট ছোট কিছু পরামর্শ বা টিপস

জেনে নিন এমন ৩০ টি ছোট ছোট টিপস যা
অভ্যাস করে ফেললে আপনি আরো স্বাস্থ্যকর এবং
ফুরফুরে জীবন কাটাতে পারবেন।
1.আমাদের অনেক সময় গ্যাস এর সমস্যা হতে
পারে। যদি কারও এই সমস্যা হয় বা খাবার হজম
হতে না চায় তবে ১ গ্লাস পানির সাথে একটু লবণ
ও একটু চিনি মিশিয়ে খেয়ে নিবেন। এটি খুব দ্রুত
খাবার হজম করতে সাহায্য করবে।

2.তেজপাতা খুবই সামান্য একটা মশলা জাতীয়
খাবার। কিন্তু এর রস খুবই উপকারী। মাইগ্রেন এর
ব্যথা তাছাড়া কোথাও আগুনে পুড়ে গেলে
তেজপাতার রস ব্যথা উপশমে কাজ করে থাকে।
তেজপাতাতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন
সি, খনিজ উপাদান, এবং ফলিক এসিড।

3.প্রতিদিন দুই কয়া রসুন খেতে পারলে শরীরের
জন্য তা খুব ভাল ।রসুন ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে।
কৃমি থেকে পরিত্রাণ পেতে সাহায্য করে।
এছাড়াও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ও
কোলেস্টেরল কমাতে ও ফাঙ্গাস দূর করতে
সাহায্য করে। ঠাণ্ডা কাশির প্রবনতা কমায়।

4.সবুজ শাক সবজি খুব উপকারী চুল এবং ত্বকের
জন্য। পালং শাক এবং ফুলকপিতে আছে প্রচুর
পরিমাণে ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই,যা
আপনার স্কাল্প ভালো রাখে এবং চুল এর গোঁড়া
মজবুত করে। সেই সাথে ত্বক এর লাবণ্য ধরে
রাখতেও সবুজ সবজি খুবই উপাদেয়।

5.অনেকেই ভাবেন বেশি ভাত খেলে মোটা
হওয়ার প্রবণতা থাকে। অনেকেই আবার ডায়েট
থেকে একেবারেই ভাত বাদ দিয়ে দেন। এ দুটোই
ভুল ধারণা। Complex carbohydrate জাতীয় খাবার
হওয়ায় ভাত সহজেই হজম হয়। ১০০ গ্রাম ভাতে আছে
১০০ ক্যালরি। পরোটা ও রুটির তুলনায় ভাতই
ভালো। তবে ওজন, উচ্চতা ও বয়স অনুযায়ী ভাতের
পরিমাণের রকমফের হবে। ফ্যাট এর পরিমাণ
ভাতে খুব কম মাত্র ০.৪ গ্রাম। আটার রুটির প্রায়
সমান ক্যালরি ভাতে। ভাতে Niacin, vitamin-D,
calcium, fiber, thiamin ও Riboflavin যথেষ্ট পরিমাণে
রয়েছে। ভাতে Cholesterol ও Sodium নেই। তাই
Hypertension এ যারা ভুগছেন তারা ভাত খেতে
পারেন। পেটের সমস্যা থাকলে ভাত খান। কারণ
ভাতে Gluten নাই।

6.মাইগ্রেন এর ব্যথার সাথে ডায়েট এর সম্পর্ক
আছে। একটু সঠিক নিয়মে খাবার গ্রহণ করলেই এই
ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। যাদের
মাইগ্রেন এর সমস্যা আছে তারা যখন বাইরে
যাবেন তখন বাসায় করা স্যলাইন, পানির সাথে
একটু চিনি অথবা মধু, একটু লবণ, মিশিয়ে খেয়ে
যাবেন এবং এসে আরও ১ গ্লাস খাবেন। এতে
অনেক উপকার পাবেন। তাছাড়া কখনো খালি
পেটে থাকবেন না। খালি পেটে থাকলে ব্যথা
আরও বেড়ে যায়।

লাল রঙ এর সবজি খেয়েও অনেক
উপকার পাবেন। যেমন গাজর, টমেটো ইত্যাদি।
শরীরটা চাঙ্গা করতে চা খাওয়ার অভ্যাস
তো সবারই আছে। এবার চা ছেড়ে ব্ল্যাক কফি
খাওয়ার অভ্যাস করুন।

দুধ, ক্রিম, চিনি এবং
অন্যান্য ফ্লেভার ছাড়া ব্ল্যাক কফি খেতে
পারলে ক্যালরিসমৃদ্ধ পানীয় পেয়ে যাবেন।

দাঁত মাজার সময় এক পায়ে দাঁড়িয়ে কাজটি
করুন। এটা যোগ ব্যায়ামের মতো। এতে আপনার
দৈহিক ভারসাম্য বাড়বে।

স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের জন্য অ্যাভোকাডো খুব
উপকারী খাবার। খাবারে মাখন বা পনির বাদ
দিয়ে এই বস্তুটি ছড়িয়ে নিন।

. প্রতিদিন বেশ কিছু সময় তো অলস বসে থাকা
হয়। এটি বাদ দিয়ে মাত্র মিনিট বিশেকের জন্য
মেডিটেশন করে নিন। বহু কাজের চাপে আসা
ক্লান্তভাব চলে যাবে।

ক্যান্ডির পরিবর্তে ফল খাওয়ার অভ্যাস করুন।
ক্যান্ডি আসলে উচ্চমাত্রার ফ্রুকটোজ সিরাপ যা
মিষ্টি স্বাদ দেয়। অন্যদিকে, ফলের মিষ্টি
স্বাদে থাকে প্রাকৃতিক চিনি। আবার এতে আঁশ
ও ভিটামিনও পাওয়া যায়।

রান্না শিখুন। এতে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে
পারবেন। আবার রান্ন শেখার মতো সৃষ্টিশীল
কাজও উপভোগ করতে পারবেন।

লক্ষ্যের চেয়ে একটু সামনে এগিয়ে যান বা
একটু ঘুরপথে লক্ষ্যে পৌঁছান। এতে শারীরিক
সক্ষমতা বাড়বে।

ভবনে উঠতে এলিভেটরের পরিবর্তে সিঁড়ি
ব্যবহার করুন। এতে শক্তি ও উদ্যোম বাড়বে। পায়ের
পেশী দৃঢ় হবে।

ক্ষুধা নিয়ে খাবার কিনুন। এতে ভালো
মানের খাবার কেনার জন্য মন সাঁয় দেয়। দেখা
গেছে, কিছু খেয়ে খাবার কিনতে গেলে
অপেক্ষাকৃত অকাজের খাবার বেশি কেনা হয়।

বেশি পানি খান। পানি খেলে দেহ
হাইড্রেট থাকে। এতে স্বাস্থ্যবান চুল, ত্বক
পাওয়া যায় এবং শক্তি বৃদ্ধি পায়।

সময় মেনে মোবাইল ফোনটি বন্ধ করুন। বিশেষ
করে ঘুম বা বিশ্রামের সময় ফোন বন্ধ রাখাটা
নিশ্চিন্তে বিশ্রাম দিবে।

বই পড়ুন। জ্ঞান বাড়াতে বই পড়ার কোনো
বিকল্প নেই। তা ছাড়া দারুণ উপভোগ করতে
পারবেন সময়টা।

জোরে হাঁটুন। এতে মেদ ঝড়বে এবং লক্ষ্যেও
দ্রুত পৌঁছতে পারবেন।

সাদা রুটি বাদ দিয়ে গমের হালকা বাদামী
রঙের রুটি খাওয়ার অভ্যাস করুন। গমের ফাইবার
হজমে সহায়ক।

ত্বকে ময়েশ্চার ব্যবহার করুন। এতে ত্বক শুকনো
এবং ফ্যাকাশে হবে না।

ম্যাসাজ করুন। দেহের স্থিতিস্থাপকতা
বাড়াতে এবং সহিষ্ণুতা বাড়াতে ম্যাসাজ
কাজে দেয়।

প্রতিদিন কাজ বা খাওয়ার পর হাত দুটি
সাবান দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ভালো করে
মুছে ফেলুন বা শুকিয়ে নিন। এতে হাত
ব্যাকটেরিয়ামুক্ত থাকবে এবং রোগ ছড়াবে
না।

যদি প্রতিদিন পাবলিক যানবাহনে চলাচল
করে থাকেন, তবে যেখান থেকে বাসে ওঠেন
সেখান থেকে পরের স্টপেজ থেকে ওঠা শুরু করুন।
আর প্রতিদিন যেখানে নামেন তার আগের
স্টপেজে নেমে পড়ুন। উভয় ক্ষেত্রে আপনার
হাঁটার পরিমাণ বাড়বে যা স্বাস্থ্যকর। তা ছাড়া
বাসের ভাড়াও কমে যাবে।
সানস্ক্রিনসমৃদ্ধ প্রসাধন ব্যবহার করুন। বিশেষ
করে আমাদের গরমের তীব্র রোদে ত্বক কালো
হয়ে যাবে না।
[ইন্টারনেট হতে সংগ্রহীত] www.fb.com/tanbir.cox
আমার সব ই-বুক সরাসরি ফেইসবুক থেকে ডাউনলোড
করতে চাইলে ......
https://www.facebook.com/groups/tanbir.ebooks

দৈনন্দিন জীবনে খুব উপকারি ৩০ টি টিপস... প্রাত্যাহিত জীবনযাপনে ছোট ছোট কিছু পরামর্শ বা টিপস Reviewed by Rasel.scb on 11:15 AM Rating: 5 জেনে নিন এমন ৩০ টি ছোট ছোট টিপস যা অভ্যাস করে ফেললে আপনি আরো স্বাস্থ্যকর এবং ফুরফুরে জীবন কাটাতে পারবেন। 1.আমাদের অনেক সময় গ্যাস এর সমস্যা ...

No comments: