স্বাস্থ্য নিয়ে টিপস ২ - raselscb

728x90 AdSpace

Trending
    Powered by Blogger.

    অন্যান্য, OTHER

    Loading...
    Wednesday, January 13, 2016

    স্বাস্থ্য নিয়ে টিপস ২

    দূর্বা ঘাস এবং নিমপাতা বাটারসাথে ভিনেগার মিশিয়ে পেস্ট করে মাথায় লাগান এবং আধঘন্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।সপ্তাহে ২ বার করুন। এতে খুশকি ও মাথার খোশ পাচরা দূর হবে।

    বড় বড় পোস্ট এর পাশাপাশি এরকম অনেক মিনি পোস্ট আছে আপনাদের জন্য।তাই লাইক দিয়ে সবসময় একটিভ থাকুন।

    পা ফাটা রোধে ঘরেই তৈরি করুন চমৎকার ফুট ক্রিম

    শীতে সারা শরীরের ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হলেও সবচাইতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বোধ হয় পায়ের ত্বক। ত্বক রুক্ষ শুষ্ক হয়ে যায় আর গোড়ালি ফেটে যায়। এতে পায়ের সৌন্দর্যহানি হওয়ার পাশাপাশি ব্যথা হয় প্রচণ্ড আর এতে ফাঙ্গাল ইনফেকশন হলে তো কথাই নেই। রাসায়নিকে ভরা ফুট ক্রিম না কিনে নিজেই তৈরি করে নিতে পারেন একেবারে ঘরোয়া এবং ভীষণ উপকারী এই ফুট ক্রিম। কয়েকদিন ব্যবহারেই আপনার ফাটা গোড়ালি হয়ে উঠবে কোমল ও মসৃণ।

    যা যা লাগবেঃ

    - প্রাকৃতিক মধু ১ কাপ
    - দুধ ১/২ টেবিল চামচ
    - অর্ধেকটা কমলার রস

    যা করতে হবেঃ

    মধুটাকে হালকা গরম করে নিন। এতে কমলার রস এবং দুধটুকু মিশিয়ে ফেলুন। ভালোভাবে নেড়ে মিশিয়ে নিন এবং কিছুক্ষন সেট হতে দিন।
    ব্যবহারঃ

    একটা স্ক্রাবার দিয়ে পায়ের গোড়ালি একটু ঘষে নিন। এরপর মিশ্রনটিকে ত্বকে প্রয়োগ করুন এবং হালকা ম্যাসাজ করে দিন। ৪৫ মিনিট রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে পারেন। এই কাজটি দিনে দুইবার করা গেলে ভালো। অথবা মিশ্রণটি গোড়ালিতে মেখে সারারাত রেখে ধুয়ে ফেলতে পারেন। তবে মিশ্রণটি বেশ চটচটে, সুতরাং প্রথম পদ্ধতিটিই বেশি সুবিধের।
    উপকারিতাঃ

    মধু- মধু আর্দ্রতা ধরে রাখে ত্বকে। ফাটা গোড়ালির হারানো আর্দ্রতা পুনরুদ্ধার এবং ফাটল সারিয়ে তুলতে এটি সাহায্য শুধু তাই নয়, ব্যাকটেরিয়া দূরে রাখতেও মধু কার্যকর।

    দুধ- দুধে আছে ভিটামিন এ যা ত্বক সুস্থ রাখে। ত্বকের ক্ষত মেরামত করতেও এটি কার্যকর।

    কমলার রস- কমলায় আছে অনেকটা ভিটামিন সি। ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখতে এটি সাহায্য করে। ত্বক ফাটা রোধ করতে এটা কাজ করবে।

    ফেসবুকের নিয়ম অনুসারে পেইজ এর পোস্ট এ নিয়মিত লাইক, কমেন্ট না করলে ধীরে ধীরে পোস্ট আর দেখতে পাবেন না। তাই পোস্ট ভাল লাগলে লাইক দিয়ে শেয়ার করে পেজে একটিভ থাকুন।

    ওজন কমাতে ডায়েট চার্ট

    সকাল: ৭:৩০

    হালকা গরম পানিতে ১ চামচ মধু এবং ১টুকরো লেবুর রস
    দিয়ে খান।

    ৮:৩০ সকালের নাস্তা:

    রুটি-২টি, সবজি, দুধ চিনি ছাড়া চা বা কফি এক কাপ।

    ১১ টা:

    গ্রিন টি ১ কাপ, ১ পিস বিস্কুট।

    ১২ টা:

    শশা বা গাজরের জুস-১ গ্লাস

    দুপুরের খাবার:

    ভাত ১ কাপ, সবজি, মাছ ১ টুকরো, সালাদ, ডাল।

    বিকেল ৪ টা:

    কলা, কমলা, আপেল, আম, আমড়া যে কোনো ১টি

    ৫:৩০

    ভাত ১ কাপ বা রুটি ৩ টি সঙ্গে শাক বা সবজি আর মাছ।

    আমাদের অনেকেরই অভ্যেস হচ্ছে রাতে খাবার খাওয়ার পরও
    টিভি দেখতে দেখতে বাড়তি খাবার খেতে পছন্দ করি।
    তবে ওজন কমাতে চাইলে এই অভ্যেস বাদ দিতে হবে।

    নিয়মিত এই খাবারের রুটিন মেনে চললে আর সপ্তাহে ৫ দিন
    ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট ব্যায়াম করলে আমাদের শরীরের
    বাড়তি ওজন কমিয়ে ঝরঝরে ফিগার পেতে খুব বেশিদিন
    অপেক্ষা করতে হবে না।

    মেছতার সমস্যাঃ

    মেছতার সমস্যা তে ভুগেন অনেকে। কালো ছোপ পরা চেহারা টা দেখতে মন টাই খারাপ হয়ে যায়। তাই না? আসুন জেনে নি কিছু টিপস

    রোদ থেকে ত্বক রক্ষা করতে পারলে মেছতা থেকে অনেকাংশেই রক্ষা পাওয়া যায়। এ জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। এক্ষেত্রে এসপিএফের মাত্রা যেন ৩০ হয়।
    বাইরে বের হওয়ার সময় স্কার্ফ, ওড়না বা আঁচল মাথায় জড়িয়ে নিন।

    ১ চা-চামচ সাদা জিরা গুঁড়া, ১ চা-চামচ হলুদ গুঁড়া, ১ চা-চামচ সরষে গুঁড়া ও ১ চা-চামচ আটা মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে মেছতার ওপর লাগান। বিশ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

    চালের গুঁড়ো ও ডিমের সাদা অংশ একসঙ্গে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে সারা মুখে লাগান। এ ছাড়া লেবুর রস নিয়মিত লাগাতে পারেন। টক দই তুলা দিয়ে মুখে লাগালেও মেছতা কমবে।

    পাকা কলার পেস্ট করে মুখে লাগাতে পারেন, গোলাপ জল দিয়ে তুলে ভিজিয়ে মুখ পরিস্কার করতে পারেন।

    প্রচুর ফল খাওয়া অভ্যাস করুন। সেই সাথে ফল মুখেও মাখুন

    চোকলেট, মিষ্টি, কফি খেতে পছন্দ করেন ,তাহলে এসব খাবার কম খাওয়া ভালো । কারণ বেশি চিনি উপাদান খেলে সহজভাবে মেছতা সৃষ্টি হয়

    দাগহীন দাঁতঃ

    এভাবে দিনে দু’বার ব্রাশ করুন। লবণের
    দানা স্ক্রাবার হিসেবে দাঁত ব্রাশ করার সময় পেস্টের সাথে কয়েকদানা লবণ
    ছিটিয়ে দিন।কাজ করে।
    এছাড়া প্রতিবার ব্রাশের পরে তেজপাতা দিয়ে দাঁতের
    উপরে ঘসলে দাঁতের দাগ দূর হয়।

    মিনি পোস্টগুলো অবহেলা করবেন না।
    লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন।
    বয়সের ছাপ দূর করতে কমলা

    বয়স ত্রিশের কোঠার কাছাকাছি এসে গেলেই আমাদের ত্বকে বার্ধক্যের নানা উপসর্গ দেখা দিতে থাকে। এ নিয়ে দুশ্চিন্তার আর শেষ থাকেনা।আসলে বয়স যতো বাড়তে থাকে আমাদের ত্বকে একদিকে যেমন ক্ষতিকর ফ্রি-রেডিক্যাল বেড়ে যায়, তেমনি উপকারী এন্টিঅক্সিডেন্ট কমতে থাকে। এর থেকে বাঁচতে হলে প্রয়োজন এন্টিঅক্সিডেন্ট, যা কমলায় পাওয়া যায়।

    এর জন্য আপনি ২ টেবিল চামচ কমলার রস, ১ টেবিল চামচ মধু, চার টেবিল চামচ বেশন দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরী করুন। এই রকম মিশ্রণ বানিয়ে সপ্তাহে ৪-৫ বার মুখে ব্যবহার করুন। এই প্যাকটি আপনার ত্বকের তারুণ্য ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করবে। এর থেকে কমলার এসেনশিয়াল অয়েল আপনার ত্বকে প্রবেশ করবে, যা ত্বকের কোলাজেন নামক একটি পদার্থ তৈরীতে সহায়তা করে। ফলে আপনার ত্বক হবে তারুণ্য দ্বীপ্ত কোমল, মসৃন
    বমি ও বমিবমি ভাবের ঘরোয়া চিকিৎসা !

    ১. ১০ মিলি আদার রসের সাথে সম পরিমাণ পেঁয়াজের রস মিশিয়ে খেলে বমিবমি ভাব বা বমি বন্ধ হয়।
    ২. কমলার খোসা শুকিয়ে পিষে নিয়ে তা মধুর সাথে চেটে খেলে দ্রুত বমি বন্ধ হয়।
    ৩. ৬ গ্রাম পুদিনা, ২ গ্রাম সৌন্ধব লবণ ঠান্ডা পানিতে গুলে পান করলে দ্রুত বমি বন্ধ হয়।
    ৪. লেবু মাঝামাঝি কেটে তার মধ্যে গোল মরিচের গুঁড়া এবং সৌন্ধব লবণের গুঁড়া ছিটিয়ে চুষে খেলে বমি বন্ধ হয়।
    ৫. মধুর সাথে তুলসীর রস মিশিয়ে এক চামচ খেলেও বমি কমে যায়।
    ৬. একটা লেবুর রস আর এক চামচ চিনি দু’চামচ পানিতে মিশিয়ে রোগিকে এক ঘন্টা অন্তর অন্তর সেবন করালে বমি বন্ধ হয়।
    ৭. মোটা মোটা পরিষ্কার ছোলা রাতে ভিজিয়ে সকালে ঐ ছোলা ভেজানো পানি খেলেও বমি বন্ধ হয়ে যায়।

    চুল ঝরঝরে সপ্তাহে একদিন অন্তত ডিমের কুসুমের সঙ্গে ২ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে পুরো চুলে লাগান। এক ঘণ্টা পর চুল শ্যাম্পু করে নিন।চুল সুন্দর হবে। আরো হবে ঝরঝরে

    স্বাস্থ্য নিয়ে টিপস ২ Reviewed by Rasel.scb on 8:04 PM Rating: 5 দূর্বা ঘাস এবং নিমপাতা বাটারসাথে ভিনেগার মিশিয়ে পেস্ট করে মাথায় লাগান এবং আধঘন্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।সপ্তাহে ২ বার করুন। এত...

    No comments: